প্রথমে নির্বাচন করুন পছন্দের শাড়িটির সাথে কোন জুতা পরবেন। জুতা নির্বাচন করাটা প্রথম গুরুত্বপূর্ণ কাজ। কারণ জুতার হিলের ওপর নির্ভর করবে আপনার শাড়ির লেন্থ কত টুকুতে পৌঁছাবে। শাড়ি পরার আগে তার সাথে ম্যাচিং পেটিকোট পরুন আর শাড়ির লেন্থের সাথে মিল রেখে পেটিকোটের লেন্থ রাখুন।
কোমরের চারপাশে শাড়ি গুঁজতে হবেঃ
01
শাড়ির আঁচলের অপর প্রান্ত কোমরের সাথে জড়াতে থাকুন। এমন ভাবে করুন যেন শাড়ির আঁচল বাইরের দিকে থাকে। চেষ্টা করুন একবারে গুঁজে ফেলতে , নাহলে শাড়ি পরাটা অগোছালো দেখাবে। এইভাবে পুরো কোমরে একবার শাড়ি জড়িয়ে নিন।
কুঁচি দেয়ার পালাঃ
02
এইবার আরেকবার শাড়িটি নাভির বাম পাশ দিয়ে কোমরের সাথে পেঁচিয়ে নিন কিন্তু নাভির ডান পাশে এসে থেমে যাবেন। এবার বাম হাতের তালু দিয়ে শাড়ি ধরুন আর একটি একটি কুচি দিতে থাকুন। এভাবে ৫-৬ টি প্লিট দিবেন। তারপর সব গুলো প্লিটের মাথা এক সাথে নিয়ে একবারে পেটিকোটের ভিতর গুঁজে ফেলুন।
প্লিটগুলো গুছিয়ে নিনঃ
03
সবগুলো প্লিট একসাথে করে সেফটিপিন দিয়ে পিন করলে সুন্দর ভাজ হয়ে থাকবে। নাভি থেকে ২০ সেন্টিমিটার দূরে পিন লাগাবেন।
আঁচল ঠিক করুনঃ
04
বাকি শাড়িটা এবার বাম কাঁধের উপর ছড়িয়ে দিয়ে সুন্দর ব্রুজ বা পিন লাগিয়ে দিন।
সব কিছুই প্র্যাকটিসের উপর নির্ভর করে। ইন্সট্রাকশন অনুযায়ী কয়েকবার শাড়ি পরুন। দেখবেন ধীরে ধীরে আপনি এটাতে এক্সপার্ট হয়ে উঠেছেন।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন