অনেক বাঙালির বাসার সামনে এখনো লেখা থাকে, ‘কুকুর হইতে সাবধান'৷ কিছু দেশে সতর্কতা বিজ্ঞপ্তিটিকে উল্টো করে লেখার সময় এসেছে৷ খুব শিঘ্রিই ভিয়েতনামে একটা সম্মেলন হবে৷ মূল আলোচ্য, মানুষের হাত থেকে কুকুরকে বাঁচানোর উপায় খোঁজা৷ কুকুর শব্দটির জায়গায় ‘মানুষ' বসিয়ে দিলে বিজ্ঞপ্তিটা হবে, ‘মানুষ হইতে সাবধান'৷
ভিয়েতনামে যে সম্মেলনটি হবে সেখান থেকে আসলে কিছু দেশের প্রতি কুকুরের মাংসের অবৈধ ব্যবসা বন্ধের আহ্বান জানানো হবে৷ সে আহ্বানে কতটা কাজ হবে বলা মুশকিল৷ এশিয়ার কিছু দেশ, বিশেষ করে থাইল্যান্ড থেকে হাজার হাজার কুকুর বাড়ি থেকে চুরি করে, কিংবা রাস্তা থেকে ধরে ট্রাকে তুলে পাঠিয়ে দেয়া হয় ভিয়েতনামে৷ কুকুর বিক্রি করে পাওয়া যায় লক্ষ লক্ষ ডলার৷ অর্থলোভী অনেক লোক তাই নেমে পড়েছে এই ব্যবসায়৷
ভিয়েতনামে কুকুর হত্যা করে মাংস খাওয়ায় আইনি বাঁধা নেই৷ এ কারণে কুকুর ব্যবসায়ীদের প্রধান লক্ষ্য ভিয়েতনাম৷ সবচেয়ে বড় যোগানদাতা থাইল্যান্ড৷ গত মে মাসে এক আবর্জনার স্তূপে পাওয়া গেছে কয়েক হাজার কুকুরের খুলি৷ দেহের বাকি অংশ গেছে কুকুরভোজী মানুষের পেটে৷
বিশ্বের বেশ কিছু দেশে কুকুরের মাংশ খাওয়ার চল আছে৷ দক্ষিণ কোরিয়া, চীন, থাইল্যান্ড আছে সেই তালিকায়৷ তবে জনপ্রিয়তার কথা ভাবলে ভিয়েতনামকে রাখতে হবে একেবারে ওপরে৷ ভিয়েতনামের অনেক মানুষ মনে করেন, কুকুরের মাংস শরীর গরম রাখে৷ সে কারণে অন্যান্য গৃহপালিত প্রাণীর চেয়ে বেশি দাম দিয়েই কুকুরের মাংস খায় তারা৷
অবৈধ ব্যবসা রোধের পথে সবচেয়ে বড় সমস্যা মানুষের অর্থলোভ৷ থাই সরকার একবার রাস্তার কুকুরদের জন্য আবাসের ব্যবস্থা করতে বিশেষ বরাদ্দ দিয়েছিল৷ খুব তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে যায় সেই টাকা৷ অথচ কুকুর এখনো রাস্তায় রাস্তায় ঘোরে৷ অবৈধ ব্যবসায়ীরা তাদের ধরে নিয়ে তোলে ট্রাক কিংবা নৌকায়৷ তারপর হয় মেকং নদী, অথবা সড়ক পথ ধরে চলে যায় ভিয়েতনামে৷ সাই ডগ ফাউন্ডেশনের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা জন ডেলি কুকুর রক্ষায় করণীয় ঠিক করায় ব্যস্ত৷ ভিয়েতনামে অনুষ্ঠেয় সম্মেলন শুরুর অপেক্ষা করছেন আগ্রহ নিয়ে৷ সম্মেলনে একটা প্রস্তাব কী আসবে? কুকুর কামড়ে দিতে পারে - এই ভয়ে বাড়ির সামনে মানুষ লিখে রাখে, ‘কুকুর হইতে সাবধান'৷ কুকুরকে মানুষের হাত থেকে বাঁচাতে কুকুরের গলা, কিংবা ঘরের সামনে যদি লিখে রাখা হয়, ‘মানুষ হইতে সাবধান', কেমন হবে?
ভিয়েতনামে যে সম্মেলনটি হবে সেখান থেকে আসলে কিছু দেশের প্রতি কুকুরের মাংসের অবৈধ ব্যবসা বন্ধের আহ্বান জানানো হবে৷ সে আহ্বানে কতটা কাজ হবে বলা মুশকিল৷ এশিয়ার কিছু দেশ, বিশেষ করে থাইল্যান্ড থেকে হাজার হাজার কুকুর বাড়ি থেকে চুরি করে, কিংবা রাস্তা থেকে ধরে ট্রাকে তুলে পাঠিয়ে দেয়া হয় ভিয়েতনামে৷ কুকুর বিক্রি করে পাওয়া যায় লক্ষ লক্ষ ডলার৷ অর্থলোভী অনেক লোক তাই নেমে পড়েছে এই ব্যবসায়৷
ভিয়েতনামে কুকুর হত্যা করে মাংস খাওয়ায় আইনি বাঁধা নেই৷ এ কারণে কুকুর ব্যবসায়ীদের প্রধান লক্ষ্য ভিয়েতনাম৷ সবচেয়ে বড় যোগানদাতা থাইল্যান্ড৷ গত মে মাসে এক আবর্জনার স্তূপে পাওয়া গেছে কয়েক হাজার কুকুরের খুলি৷ দেহের বাকি অংশ গেছে কুকুরভোজী মানুষের পেটে৷
বিশ্বের বেশ কিছু দেশে কুকুরের মাংশ খাওয়ার চল আছে৷ দক্ষিণ কোরিয়া, চীন, থাইল্যান্ড আছে সেই তালিকায়৷ তবে জনপ্রিয়তার কথা ভাবলে ভিয়েতনামকে রাখতে হবে একেবারে ওপরে৷ ভিয়েতনামের অনেক মানুষ মনে করেন, কুকুরের মাংস শরীর গরম রাখে৷ সে কারণে অন্যান্য গৃহপালিত প্রাণীর চেয়ে বেশি দাম দিয়েই কুকুরের মাংস খায় তারা৷
অবৈধ ব্যবসা রোধের পথে সবচেয়ে বড় সমস্যা মানুষের অর্থলোভ৷ থাই সরকার একবার রাস্তার কুকুরদের জন্য আবাসের ব্যবস্থা করতে বিশেষ বরাদ্দ দিয়েছিল৷ খুব তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে যায় সেই টাকা৷ অথচ কুকুর এখনো রাস্তায় রাস্তায় ঘোরে৷ অবৈধ ব্যবসায়ীরা তাদের ধরে নিয়ে তোলে ট্রাক কিংবা নৌকায়৷ তারপর হয় মেকং নদী, অথবা সড়ক পথ ধরে চলে যায় ভিয়েতনামে৷ সাই ডগ ফাউন্ডেশনের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা জন ডেলি কুকুর রক্ষায় করণীয় ঠিক করায় ব্যস্ত৷ ভিয়েতনামে অনুষ্ঠেয় সম্মেলন শুরুর অপেক্ষা করছেন আগ্রহ নিয়ে৷ সম্মেলনে একটা প্রস্তাব কী আসবে? কুকুর কামড়ে দিতে পারে - এই ভয়ে বাড়ির সামনে মানুষ লিখে রাখে, ‘কুকুর হইতে সাবধান'৷ কুকুরকে মানুষের হাত থেকে বাঁচাতে কুকুরের গলা, কিংবা ঘরের সামনে যদি লিখে রাখা হয়, ‘মানুষ হইতে সাবধান', কেমন হবে?
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন