পাকিস্তানে পাঞ্জাব প্রদেশের এক শহরে চলতি মাসে রহস্যময় এক যুবকের হাতে কমপক্ষে ২৫ নারী ছুরিকাহত হয়েছে। পাক পুলিশের বরাত দিয়ে সংবাদ সংস্থা রয়টার এ খবর জানিয়েছে। এ ঘটনায় প্রদেশের চিচাওয়াতনি শহরের কিশোরী ও যুবতী নারীদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে এবং তারা বাড়ি থেকে বাইরে বেরুতে ভয় পাচ্ছে।
পাঞ্জাবের সাহিওয়াল জেলার পুলিশের মুখপাত্র হাসিবুল হাসান সাংবাদিকদের বলেন,‘অধিকাংশ হামলা হয়েছে সুর্যাস্তের পর। তবে স্কুল থেকে বাড়ি ফেরার পথেও কয়েকজন ছাত্রী হামলার শিকার হয়।
এ পর্যন্ত সবমিলিয়ে ২৫ থেকে ৩০ নারী হামলার শিকার হয়েছেন বলে পুলিশ জানায়।
এদিকে চিকিৎসকরা বলছেন, যেসব নারীরা হামলার শিকার হয়েছেন তাদের অধিকাংশই চিচাওয়ান্তি শহরের বাসিন্দা। তাদের পা, পেট বা পিঠে ছুরিকাঘাত করা হয়েছে।
পুলিশ এখন পর্যন্ত হামলাকারীকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি। তাই হামলার রহস্যও উদঘাটন করা সম্ভব হয়নি। তবে পুলিশের ধারনা, হামলকারী সম্ভবত মানসিক পীড়ায় ভুগছেন।
এ সম্পর্কে চিচাওয়াতনি হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. আসিম ওয়াকার বলেন, বেশিরভাগ হামলাই হয়েছে সন্ধ্যার পরে। যাদের ওপর হামলা চালানো হয়েছে তাদের বেশিরভাগই বোরকা পরতেন না। মাত্র দু বোরখা পরিধানকারী হামলার শিকার হন।
প্রথম হামলার ঘটনাটি ঘটে চলতি মাসের ছয় তারিখে। এরপর থেকে প্রতিদিন এক বা দু’জন হামলার শিকার হচ্ছেন। এদের কয়েকজনকে অস্ত্রোপচার পর্যন্ত করতে হয়েছে।
পুলিশ এখন হন্যে হয়ে হামলাকারীকে খুঁজে বেড়াচ্ছে। তাকে ধরতে ইতিমধ্যে ২ হাজার ডলার পুরস্কার ঘোষণা করেছে পুলিশ।
এদিকে এ ঘটনায় ওই শহরের নারীদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। তারা সন্ধ্যার পর ঘর থেকে বের হচ্ছেন না। এমনকি অনেক মেয়ে স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছে।

এ পর্যন্ত সবমিলিয়ে ২৫ থেকে ৩০ নারী হামলার শিকার হয়েছেন বলে পুলিশ জানায়।
এদিকে চিকিৎসকরা বলছেন, যেসব নারীরা হামলার শিকার হয়েছেন তাদের অধিকাংশই চিচাওয়ান্তি শহরের বাসিন্দা। তাদের পা, পেট বা পিঠে ছুরিকাঘাত করা হয়েছে।
পুলিশ এখন পর্যন্ত হামলাকারীকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি। তাই হামলার রহস্যও উদঘাটন করা সম্ভব হয়নি। তবে পুলিশের ধারনা, হামলকারী সম্ভবত মানসিক পীড়ায় ভুগছেন।
এ সম্পর্কে চিচাওয়াতনি হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. আসিম ওয়াকার বলেন, বেশিরভাগ হামলাই হয়েছে সন্ধ্যার পরে। যাদের ওপর হামলা চালানো হয়েছে তাদের বেশিরভাগই বোরকা পরতেন না। মাত্র দু বোরখা পরিধানকারী হামলার শিকার হন।
প্রথম হামলার ঘটনাটি ঘটে চলতি মাসের ছয় তারিখে। এরপর থেকে প্রতিদিন এক বা দু’জন হামলার শিকার হচ্ছেন। এদের কয়েকজনকে অস্ত্রোপচার পর্যন্ত করতে হয়েছে।
পুলিশ এখন হন্যে হয়ে হামলাকারীকে খুঁজে বেড়াচ্ছে। তাকে ধরতে ইতিমধ্যে ২ হাজার ডলার পুরস্কার ঘোষণা করেছে পুলিশ।
এদিকে এ ঘটনায় ওই শহরের নারীদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। তারা সন্ধ্যার পর ঘর থেকে বের হচ্ছেন না। এমনকি অনেক মেয়ে স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন