কুড়িগ্রাম জেলার ফুলবাড়ী উপজেলার কাশীপুর ইউনিয়নের বেড়াকুটি বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের নবম শ্রেনীর ছাত্রী এতিম কোহীনুর খাতুন (১৫) স্কুল সংলগ্ন ষ্টেশনারী দোকানদার লম্পট যুবক আল আমিনের (২৫) প্রেমের ফাঁদে পড়ে ৭মাসের অন্তসত্বা হয়ে বিয়ের দাবী ও অনাগত সন্তানের পিতৃত্বের দাবীতে দ্বারে দ্বারে ঘুড়ে অবশেষে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনাল কুড়িগ্রাম-১ এ একটি পিটিশন মামলা দায়ের করেছেন। লোক-লজ্জার ভয়ে ও লম্পট যুবক আল আমিনের ভয়ে ৩মাস যাবত বিদ্যালয়ে আসতে না পারায় মেয়েটির লেখাপড়া অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। সহপা
ঠি সহ এলাকাবাসী অভিযুক্ত আল আমিনের শাস্তি দাবী করেছেন।
ঘটনা প্রকাশের পর থেকেই লম্পট যুবক দোকান বন্ধ করে পলাতক রয়েছেন। মামলা সুত্রে জানা যায়, প্রায় এক বছর আগে দনি রামখানা গ্রামের আবেদ আলীর পুত্র আল আমিন অনন্তপুর গ্রামের কমর উদ্দিনের কন্যা কহীনুর খাতুনকে স্কুলে যাওয়া আসার সময় প্রায়ই উত্তক্ত করত এক পর্যায়ে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলে এরই মধ্যে কহীনুর গর্ভবতী হলে লম্পট আল আমিন বিয়ে করতে অসিকৃতি জানিয়ে টালবাহানা শুরু করে পরবর্তীতে ঘটনাটি জানাজানি হলে গ্রাম্য সলিশ বৈঠকে ঘটনার সত্যতা স্বীকার করলেও বিয়ে করতে রাজী না হওয়ায় বাধ্য হয়ে কহীনুর খাতুন বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনাল-১ কুড়িগ্রামে একটি পিটিশন মামলা দায়ের করেন। মামলা নং: ৯/১, তারিখ: ৩০-১০-২০১৩ ইং। কহীনুরের খালা শিউলি বেগম জানান হতভাগ্য কহিনুরের বয়স যখন ৩বছর তখন তার বাবা মাকে তালাক দেয় এর একবছর পর মা অন্যত্র বিয়ে করায় দিন মজুর মামার বাড়ীতে কোন রকমে খেয়ে না খেয়ে বেড়ে উঠছিল মেয়েটি। লম্পট যুবকের পাল্লায় পড়ে মেয়েটি এখন ৭মাসের অন্ত:সত্বা এমতাবসায় পরিবারের লোকজন চরম উদ্বেগ আর উতকন্ঠায় দিনাতিপাত করছেন।
গ্রামবাসী শফিকুল, জয়নাল ও তুষার জানান যে লম্পট যুবক আল আমিন সালিশ বৈঠকে ঘটনার কথা স্বীকার করলেও বিয়ে করতে রাজী না হওয়ায় অভিযুক্ত যুবকের শাস্তি দাবী করেছেন। কিশোরী মেয়েটির পেটের বা”চার বাবা কে হবেন? এই প্রশ্ন করে হাওমাউ করে কেদে কহীনুরের মা আমেনা খাতুন লম্পট যুবকের শাস্তি চান। বেড়াকুটি বহুমুখী উ”চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক আ: মতিন জানান যে, কহীনুর অত্র বিদ্যালয়ের নবম শ্রেনীর ছাত্রী তাহার রোল নং: ১৬ এবং মেয়েটির পড়াশুনা চালিয়ে নেয়ার জন্য বিশেষ ব্যাবসা গ্রহন করা হয়েছে এছাড়াও ঘটনা জানার পর লম্পট যুবককের বিরুদ্ধে সালিশ বৈঠকের জন্য তার নামে নোটিশ জারী করা হলেও নোটিশ গ্রহন না করে পলাতক থাকায় কোন ব্যাবসা নিতে পারছেন না।
অভিযুক্ত যুবকের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তার সাথে যোগাযোগ করা যায়নি এমনকি তার পরিবারের সদস্যরাও এ ব্যাপারে কোন কথা বলতে রাজী হয়নি। এতিম মেয়েটির সাথে এমন আচরনের দায়ে লম্পট আল আমিনের শাস্তি দাবী করেছেন এলাকাবাসী ও সহপাঠিরা।
ঠি সহ এলাকাবাসী অভিযুক্ত আল আমিনের শাস্তি দাবী করেছেন।
ঘটনা প্রকাশের পর থেকেই লম্পট যুবক দোকান বন্ধ করে পলাতক রয়েছেন। মামলা সুত্রে জানা যায়, প্রায় এক বছর আগে দনি রামখানা গ্রামের আবেদ আলীর পুত্র আল আমিন অনন্তপুর গ্রামের কমর উদ্দিনের কন্যা কহীনুর খাতুনকে স্কুলে যাওয়া আসার সময় প্রায়ই উত্তক্ত করত এক পর্যায়ে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলে এরই মধ্যে কহীনুর গর্ভবতী হলে লম্পট আল আমিন বিয়ে করতে অসিকৃতি জানিয়ে টালবাহানা শুরু করে পরবর্তীতে ঘটনাটি জানাজানি হলে গ্রাম্য সলিশ বৈঠকে ঘটনার সত্যতা স্বীকার করলেও বিয়ে করতে রাজী না হওয়ায় বাধ্য হয়ে কহীনুর খাতুন বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনাল-১ কুড়িগ্রামে একটি পিটিশন মামলা দায়ের করেন। মামলা নং: ৯/১, তারিখ: ৩০-১০-২০১৩ ইং। কহীনুরের খালা শিউলি বেগম জানান হতভাগ্য কহিনুরের বয়স যখন ৩বছর তখন তার বাবা মাকে তালাক দেয় এর একবছর পর মা অন্যত্র বিয়ে করায় দিন মজুর মামার বাড়ীতে কোন রকমে খেয়ে না খেয়ে বেড়ে উঠছিল মেয়েটি। লম্পট যুবকের পাল্লায় পড়ে মেয়েটি এখন ৭মাসের অন্ত:সত্বা এমতাবসায় পরিবারের লোকজন চরম উদ্বেগ আর উতকন্ঠায় দিনাতিপাত করছেন।
গ্রামবাসী শফিকুল, জয়নাল ও তুষার জানান যে লম্পট যুবক আল আমিন সালিশ বৈঠকে ঘটনার কথা স্বীকার করলেও বিয়ে করতে রাজী না হওয়ায় অভিযুক্ত যুবকের শাস্তি দাবী করেছেন। কিশোরী মেয়েটির পেটের বা”চার বাবা কে হবেন? এই প্রশ্ন করে হাওমাউ করে কেদে কহীনুরের মা আমেনা খাতুন লম্পট যুবকের শাস্তি চান। বেড়াকুটি বহুমুখী উ”চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক আ: মতিন জানান যে, কহীনুর অত্র বিদ্যালয়ের নবম শ্রেনীর ছাত্রী তাহার রোল নং: ১৬ এবং মেয়েটির পড়াশুনা চালিয়ে নেয়ার জন্য বিশেষ ব্যাবসা গ্রহন করা হয়েছে এছাড়াও ঘটনা জানার পর লম্পট যুবককের বিরুদ্ধে সালিশ বৈঠকের জন্য তার নামে নোটিশ জারী করা হলেও নোটিশ গ্রহন না করে পলাতক থাকায় কোন ব্যাবসা নিতে পারছেন না।
অভিযুক্ত যুবকের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তার সাথে যোগাযোগ করা যায়নি এমনকি তার পরিবারের সদস্যরাও এ ব্যাপারে কোন কথা বলতে রাজী হয়নি। এতিম মেয়েটির সাথে এমন আচরনের দায়ে লম্পট আল আমিনের শাস্তি দাবী করেছেন এলাকাবাসী ও সহপাঠিরা।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন