চোখ ধাঁধানো কিছু স্থান
পৃথিবীর ভেতর আরেক পৃথিবী !! কি অবাক হয়ে গেলেন তাইনা ? সম্প্রতি চীনের চঙকিং প্রদেশে আবিষ্কার হয়েছে এমন এক গুহা যে গুহায় নিজের আলাদা আবহাওয়া ব্যবস্থা রয়েছে। আছে খাল, বিল, পাহাড়, আকাশ যাতে রয়েছে মেঘ এবং কুয়া
শাও।চীনের এই দুর্গম গুহাতে স্থানীয় বাসিন্দা ছাড়া বাইরে কেউ যায়নি, সম্প্রতি গুহা বিশেষজ্ঞ এবং ফটোগ্রাফারদের সমন্বয়ে গঠিত একটি দল এই গুহার গোপনীয়তা আবিষ্কার করেন এবং ভেতরের বেশ কিছু দুর্লভ ছবি তুলে নিয়ে আসেন।
গুহার অভ্যন্তরে বিশেষজ্ঞ দল দেখতে পান সেখানে ধরতে গেলে পৃথিবীর ভেতরে আরেকটি অসাধারণ পৃথিবী যেখানে মেঘ বালুকনা জলীয়বাস্পসহ রয়েছে আলাদা আবহাওয়া ব্যবস্থা এবং সেখানকার আবহাওয়া অনেকটা শীতল।
গুহা অভিযাত্রী এবং ফটোগ্রাফার Robbie Shone ইয়ার ওয়াং ডং গুহা বিষয়ে বলেন, এর আগে এত বিস্তৃত কোন গুহা আবিষ্কার করা সম্ভব হয়নি, সেখানে রয়েছে অসাধারণ কিছু বিষয় যা দেখে সত্যি আমরা অবাক হয়েছি, ইয়ার ওয়াং ডং গুহা বিশাল এক গুহা।
তিনি আরও বলেন, এ গুহা এত বিশাল যে এর উপরের অর্ধেক অংশ পুরোটাই কুয়াশা এবং মেঘে ঢাকা। এর আকাশের অংশ প্রায় আনুমানিক ৮২০ ফুট উঁচু হবে সেখানে উঠা এবং ছবি ধারণ করা অসাধারণ অ্যাডভেঞ্চার ছিল ক্লাইম্বারদের জন্য। এর ভেতরে থাকা পরিতেক্ত পানি পান যোগ্য নয় এটা পুরোটাই নোনতা স্বাদযুক্ত।
ইয়ার ওয়াং ডং গুহার ভেতরের গভীরতা এতটাই বিশাল যে সেখানে শীতল আবহাওয়ার পাশাপাশি আর্দ্রতা ও অনেক শীতল ফলে শ্বাস প্রশ্বাস স্বাভাবিক নেওয়াটা অনেক কষ্ট সাধ্য।
এখানে একটা বিষয় উল্লেখ্য গুহার ভেতরে অনেক যায়গায় জলের পরিমাণ এতটাই বেশি যে সেখানে বিশাল বিশাল স্রোত বয়ে যাচ্ছে যা আপনাকে সহজেই ভাসিয়ে নিয়ে যেতে পারে। অভিযাত্রীরা তাদের মতামতে জানিয়েছেন এই গুহার ভেতরের পানি প্রবাহ ব্যবস্থা খুবি ভয়ংকর এবং বিধ্বংসী।
পৃথিবীর ভেতর আরেক পৃথিবী !! কি অবাক হয়ে গেলেন তাইনা ? সম্প্রতি চীনের চঙকিং প্রদেশে আবিষ্কার হয়েছে এমন এক গুহা যে গুহায় নিজের আলাদা আবহাওয়া ব্যবস্থা রয়েছে। আছে খাল, বিল, পাহাড়, আকাশ যাতে রয়েছে মেঘ এবং কুয়া
শাও।চীনের এই দুর্গম গুহাতে স্থানীয় বাসিন্দা ছাড়া বাইরে কেউ যায়নি, সম্প্রতি গুহা বিশেষজ্ঞ এবং ফটোগ্রাফারদের সমন্বয়ে গঠিত একটি দল এই গুহার গোপনীয়তা আবিষ্কার করেন এবং ভেতরের বেশ কিছু দুর্লভ ছবি তুলে নিয়ে আসেন।
গুহার অভ্যন্তরে বিশেষজ্ঞ দল দেখতে পান সেখানে ধরতে গেলে পৃথিবীর ভেতরে আরেকটি অসাধারণ পৃথিবী যেখানে মেঘ বালুকনা জলীয়বাস্পসহ রয়েছে আলাদা আবহাওয়া ব্যবস্থা এবং সেখানকার আবহাওয়া অনেকটা শীতল।
গুহা অভিযাত্রী এবং ফটোগ্রাফার Robbie Shone ইয়ার ওয়াং ডং গুহা বিষয়ে বলেন, এর আগে এত বিস্তৃত কোন গুহা আবিষ্কার করা সম্ভব হয়নি, সেখানে রয়েছে অসাধারণ কিছু বিষয় যা দেখে সত্যি আমরা অবাক হয়েছি, ইয়ার ওয়াং ডং গুহা বিশাল এক গুহা।
তিনি আরও বলেন, এ গুহা এত বিশাল যে এর উপরের অর্ধেক অংশ পুরোটাই কুয়াশা এবং মেঘে ঢাকা। এর আকাশের অংশ প্রায় আনুমানিক ৮২০ ফুট উঁচু হবে সেখানে উঠা এবং ছবি ধারণ করা অসাধারণ অ্যাডভেঞ্চার ছিল ক্লাইম্বারদের জন্য। এর ভেতরে থাকা পরিতেক্ত পানি পান যোগ্য নয় এটা পুরোটাই নোনতা স্বাদযুক্ত।
ইয়ার ওয়াং ডং গুহার ভেতরের গভীরতা এতটাই বিশাল যে সেখানে শীতল আবহাওয়ার পাশাপাশি আর্দ্রতা ও অনেক শীতল ফলে শ্বাস প্রশ্বাস স্বাভাবিক নেওয়াটা অনেক কষ্ট সাধ্য।
এখানে একটা বিষয় উল্লেখ্য গুহার ভেতরে অনেক যায়গায় জলের পরিমাণ এতটাই বেশি যে সেখানে বিশাল বিশাল স্রোত বয়ে যাচ্ছে যা আপনাকে সহজেই ভাসিয়ে নিয়ে যেতে পারে। অভিযাত্রীরা তাদের মতামতে জানিয়েছেন এই গুহার ভেতরের পানি প্রবাহ ব্যবস্থা খুবি ভয়ংকর এবং বিধ্বংসী।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন