ভালোবাসার জোকস

শরীরের বর্ণনা
প্রেমিকাঃ জানু এবার ভাল করে দেখে বল না আমার শরীর এর কোন অংশ সবচেয়ে সুন্দর?

প্রেমিকঃ হুম, সেটা হল এমন একটা জিনিষ যেটা দেখতে নারিকেলের মত গোল ও সাদা। তার ভিতর আরো দুইটা বৃত্ত আছে, বৃত্ত এর উপর ডট।

প্রেমিকাঃ শয়তান! কি বলতে চাস?
প্রেমিকঃ সেটা হল তোমার চোখ।

খোকন
পিরিজপুর,গোদাগাড়ী,রাজশাহী ।
রাজশাহী

সবকিছু তৈরিই আছে

এক বড় চাষীর একমাত্র মেয়েকে বিয়ে করার জন্য ঘটক এক দিনমজুরকে প্রস্তাব দিলেন।
প্রস্তাব শুনে দিনমজুর বলে, আমাকে কয়েকটা দিন সময় দিন। কিছু টাকাপয়সা রোজগার করে নিই।
: টাকাপয়সা রোজগারের চিন্তা তোমাকে করতে হবে না। সব সম্পদের মালিক তো তুমিই হবে। এমনকি বাপ হওয়ার জন্যও তোমার পাঁচ মাসের বেশি অপেক্ষা করতে হবে না। সবকিছু তৈরিই আছে।

খোকন
পিরিজপুর,গোদাগাড়ী,রাজশাহী ।
রাজশাহী

ছেলে : I Love you বলোনা ! :)
মেয়ে :বলব না । :D
ছেলে :আমি তোমার মুখ দিয়ে I Love you কথাটা বের করব-ই !!
মেয়ে: পারবা না !! :
ছেলে :বাজি !!
মেয়ে :ওকে ।।
... ছেলে :বল Pink !!
মেয়ে :Pink !!
ছেলে :বল Red !!
মেয়ে :Red !!
ছেলে :বল ১৯ !!
মেয়ে:১৯ !!
ছেলে :বল আমার বয়স ১৯ !!
মেয়ে :আমার বয়স ১৯ !!
ছেলে :ইয়ে আমি জিতেছি !!
মেয়ে :কিভাবে ?
ছেলে :আমি বলেছি তোমার মুখ দিয়ে আমার বয়স ১৯ এই কথাটা বের করব !!
মেয়ে :মিথ্যা কথা !! তুমি বলেছ I Love you কথাটা বের করবা !!
ছেলে :এখন তো I Love you বলেই ফেলেছ. So I Won :P !!

কে,এম রাকিবুল ইসলাম
গ্রাম: চাঁচকৈর খলিফাপারা
পোস্ট: চাঁচকৈর বাজাড়
থানা: গুরুদাসপুর
জেলা: নাটোর
রাজশাহী

এক মেয়ে তার বয়ফ্রেন্ডের সাথে দেখা করার
জন্য প্রতিদিন বয়ফ্রেন্ডের বাসায় আসে. একদিন বয়ফ্রেন্ডটির ছোট্টবোন
দরজা খুলে তার ভাইয়ার
গার্লফ্রেন্ডকে দেখে বলল,, "আপনি প্রতিদিন আমার ভাইয়ার
সাথে দেখা করতে আসেনকিন্তু আপনি আপনার
ছোট ভাইটাকে নিয়ে আসেন না কেন...:p:) ????"

কে,এম রাকিবুল ইসলাম
গ্রাম: চাঁচকৈর খলিফাপারা
পোস্ট: চাঁচকৈর বাজাড়
থানা: গুরুদাসপুর
জেলা: নাটোর
রাজশাহী

boy girl k bollo i love u . girl boy k bollo i hate u. boy bollo u sure. girl bollo i am sure. boy bollo waiter bill for me alone. girl bollo ha ha ha i love u.

জিয়েত করিম
চট্টগ্রাম ।
রাজশাহী

এক ভদ্রলোক জুয়েলারির দোকানে গিয়ে প্রেমিকাকে উপহার দেওয়ার জন্য সবচেয়ে দামি ব্রেসলেট চাইলেন।
দোকানদার বললেন, ‘স্যার, ব্রেসলেটে কি আপনার প্রেমিকার নাম খোদাই করে নেবেন?’
ভদ্রলোক কিছুক্ষণ চিন্তা করে বললেন, ‘না, তার দরকার নেই। তার চেয়ে বরং লিখে দেন, তুমিই আমার প্রথম এবং একমাত্র প্রেম।’
দোকানদার বললেন, ‘স্যার, আপনি আসলেই খুব রোমান্টিক।’
এবারে ওই ভদ্রলোক বললেন, ‘এখানে আসলে রোমান্টিকতার কিছু নেই, পুরোটাই প্রাকটিক্যাল। যদি তার সঙ্গে আমার ছাড়াছাড়ি হয়, তাহলে ব্রেসলেটটি আমি অন্য কোথাও ব্যবহার করতে পারব।’

সুমা
ফুলবাগান, নাটোর
রাজশাহী

রেস্টুরেন্টে প্রেমিক-প্রেমিকা
প্রেমিক : কী খাবে?
প্রেমিকা : আমার জন্য এক কাপ চা হলেই চলবে তোমার জন্য এ্যাম্বুলেন্স।
প্রেমিক : মানে?
প্রেমিকা : মানে ঐ দেখ আমার স্বামী ঢুকছেন-
কিন্তু দেখা গেল স্বামীর পিছন পিছন ঢুকছে আরেক তরুনী। এবার প্রেমিকা (মানে ঐ স্বামীর প্রকৃত স্ত্রী) মূর্ছা গেলেন। প্রেমিকের জন্য আনা এ্যাম্বুলেন্সে করে প্রেমিকাকে নিয়ে ছুটতে হল হসপিটালে।

সুমা
ফুলবাগান, নাটোর
রাজশাহী

প্রেমিক-প্রেমিকার কথোপকথন—
প্রেমিক: আমি মনে হয় তোমাকে বিয়েটা করতে পারব না।
প্রেমিকা: এত দিন পর এ কথা বলছ কেন? কেন, কী হয়েছে বলো তো শুনি?
প্রেমিক: না, তেমন কিছু না। আমার বাসা থেকে নিষেধ আছে।
প্রেমিকা: তা তোমার বাসায় কে কে আছেন?
প্রেমিক: বেশি না। আমার এক স্ত্রী আর তিন সন্তান।

সুমা
ফুলবাগান, নাটোর
রাজশাহী

প্রেমিক বাবু ও তার প্রেমিকার মধ্য কথোপকথন
বাবু: আমি মনে হয় তোমাকে বিয়েটা করতে পারব না।
প্রেমিকা: এত দিন পর এ কথা বলছ কেন? কেন, কী হয়েছে বলো তো শুনি?
বাবু: না, তেমন কিছু না। আমার বাসা থেকে নিষেধ আছে।
প্রেমিকা: তা তোমার বাসায় কে কে আছেন?
বাবু: বেশি না। আমার এক স্ত্রী আর তিন সন্তান।

তারছিড়া
পুঠিয়া স্টেডিয়াম ক্যাম্পাস
রাজশাহী

প্রেমিক ও প্রেমিকার একটু মনোমালিন্য হয়েছে....

প্রেমিক- কি ব্যাপার কল ধরনা কেন?

প্রেমিকা- এমনিতেই ইচ্ছে করছেনা তাই

প্রেমিক - কেন ইচ্ছে করছেনা?

প্রেমিকা- আমাকে না বেড়াতে নিয়ে যাবে বললে কই নিয়ে গেলে নাতো?

প্রেমিক- ও একটু জরুরী কাজ ছিল তো তাই.

প্রেমিকা- তাহলে তুমি কাজ নিয়েই থাক!

প্রেমিক- রাগ করেনা লক্ষীটি আসলে কাজ না করলে টাকা আসবে কেমনে আর তোমাকে নিয়ে ঘুরবো কিভাবে?
কারন বাসা থেকে যা পাইছি তাতো তোমার পিছনেই খরচ হয়ে গেছে।

প্রেমিকা- ও আমি বুঝতে পারিনিগো তাহলে কালকে চিড়িয়াখানায় যাচ্ছোতো নাকি

প্রেমিক -এ এ এ এ এ এ...........

শফিউদ্দীন বাবু
বহরমপুর
রাজশাহী

বাবু ও তার প্রেমিকা আখি.. দুজন পার্কে বসে গল্প করছে.. এ সময় একটা ছেলে বাদাম বেচতে আসল

বাবুঃ চল বাদাম খাই!

আখিঃ না আমি বাদাম খাব না

বাবুঃ তাহলে কি খাবা?

আখিঃ আমি ললিপপ খাব!!

এই কথা শুনে বাবু জ্ঞান হারাল!

মনি.. রাজশাহী
রাজশাহী
রাজশাহী

প্রেমিকার বাবা : তুমি কি আমার মেয়ের সব ইচ্ছে পূরণ করতে পারবে?
প্রেমিক : জি পারব।
প্রেমিকার বাবা : এত শিওর হচ্ছ কি করে?
প্রেমিক : আপনার মেয়ে বলেছে, সে আমাকে ছাড়া কিছুই চায় না!

মো:ইমরান আরাফাত খান
হাতেম খান রাজশাহী
রাজশাহী

রোকন:বিয়ের সময় তোমার বাবা আমাকে যা যা দেওয়ার কথা ছিলো বিয়ের পরে তার কিছুই দেয়নি| সুমা: তাই বলে কি শ্বশুর বাড়ি যাবেনা? রোকন: লাথি মারি এমন শ্বশুরকে, যার কথার ঠিক নাই, এমন সময় শ্বশুর এসে হাজির| রোকন:(হতচকিত হয়ে) আব্বা কখন এলেন? শ্বশুর: এইতো বাবা লাথি মারার একটু আগে|

রোকন
গ্রামঃ মনিয়ারী, ডাকঘরঃ পতিসর উপজেলাঃ আত্রাই, জেলাঃ নওগাঁ
রাজশাহী

প্রেমিক- বলতো বেহুলা কাকে বলে?
প্রেমিকা- যার কোন হুল নাই তাকে বলে!

রোকন
গ্রামঃ মনিয়ারী, ডাকঘরঃ পতিসর উপজেলাঃ আত্রাই, জেলাঃ নওগাঁ
রাজশাহী

প্রেমিক : এই নাও তোমার এনগেজমেন্টের আঙটি: আমি এখন আরেক জায়গায় এনগেজড।
প্রেমিকা : কে সে নাম বলো, ঠিকানা বলো।
প্রেমিকা : কেন ওকে মারবে না-কি?
প্রেমিক : না ওর কাছে এই আঙটিটি বেচব!

তারছিড়া
পুঠিয়া স্টেডিয়াম ক্যাম্পাস
রাজশাহী

: এইবার ভ্যালেন্টাইনেও দেখলাম একা একা ঘুরে বেড়াচ্ছিস ? তোর একটা গার্লফ্রেন্ড ছিল যে সে কই?
: আমাদের ছাড়াছাড়ি হয়ে গেছে।
: কেন কেন... তোদের তো কঠিন ভালোবাসা ছিল। সুখের ঘরে দুঃখের আগুন লাগাইল কে?
: আর বইলেন না , ও একদিন কাপড় পাল্টানোর সময় আমি দুর্ঘটনাবশত ওর ঘরে ঢুকে পড়ি।এরপরই আমাদের ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়।
: কেন তুই সব দেইখা ফেলছিস বইলা?
: আরে না আমি নিজের চোখ ঢেকে ফেলেছিলাম বলে।

কায়সার আহমেদ
শিবপুর হাট, পুঠিয়া
রাজশাহী

এক নিভৃত কক্ষে প্রেমিক প্রেমিকা। প্রেমিকা তনুশ্রী স্টাইলে জামাকাপড় সব খুলে, বিহ্বল কন্ঠে,
: আমার যা কিছু আছে সব তোমার।
প্রেমিক দারুন অবাক হয়ে,
: তোমার কি মাথা খারাপ? এই সালোয়ার-কামিজ দিয়ে আমি কি করব? আমি পুরুষমানুষ না?

কায়সার আহমেদ
শিবপুর হাট, পুঠিয়া
রাজশাহী

১টি ছেলে ও ১টি মেয়ের মাঝে গভীর প্রেম ছিল। ছেলেটি একবার হাত কেটে রক্ত দিয়ে মেয়েটিকে চিঠি লিখেছিল। কিছুদিন পর তাদের ভালবাসা নষ্ট হল। তো যার কাছে যার দেনা পাওনা ছিল মিটিয়ে নিচ্ছিল।

সব শেষে ছেলেটি বললো আমার রক্ত ফেরত দে, মেয়েটি সাথে সাথে তার সালোয়ারের নিচ থেকে ১টা ন্যাপকিন বের করে ছেলেটির হাতে দিয়ে বললো নে শালা তোর রক্ত কিস্তিতে শোধ দেব!!!

কায়সার আহমেদ
শিবপুর হাট, পুঠিয়া
রাজশাহী

এক ডেপো ছোকরা একজন কন্যার পিতার কাছে গিয়ে জিজ্ঞাসা করলেন স্যার প্রেম জিনিসটা কেমন ?
কন্যার পিতাঃ প্রেম হলো স্বর্গীয় জিনিস, এর স্বাদ যে জীবনে পায়নি তাকে ঘৃনা করি।
ছোকরাঃ আমি আপনার মেয়েকে ভালোবাসি।

কায়সার আহমেদ
শিবপুর হাট, পুঠিয়া
রাজশাহী

বাবা-মাকে না জানিয়ে ছেলে বিয়ে করে বউ নিয়ে বাড়ি ফিরেছে। বউ দেখেই বাবার চক্ষু চড়কগাছ। মেয়ে দেখতে মোটেই সুন্দরী নয়।
বাবা ছেলেকে পাশের ঘরে ডেকে ফিসফিস করে বলছেন, তুই এটা কী করলি, রাস্তা থেকে একটা মেয়ে ধরে এনে বিয়ে করলি? এ মেয়ের না আছে রূপ, না আছে সৌন্দর্য! একটা ভালো দেখে মেয়ে বিয়ে করতি আমার আফসোস থাকত না।
ছেলে বলল, এত আস্তে বলার কোন দরকার নেই বাবা, জোরে বল। এই মেয়ে কানেও শোনে না।

কায়সার আহমেদ
শিবপুর হাট, পুঠিয়া
রাজশাহী

একটা ছেলে আর একটা মেয়ে লেকের ধারে অন্ধকারে বসে। ছেলেটি চুপচাপ। মেয়েটি বলল, " তুমি এতক্ষন ধরে কি ভাবছ, বললে তোমাকে দশ টাকা দেব।"

ছেলে: ভাবছিরাম, তোমাকে একটি চুমু খেলে কি রাগ করবে?

মেয়ে: (লজ্জিত কন্ঠে) রাগ করবো কেন?

সুতরাং ছেলেটি মেয়েটাকে চুমু খেল তারপর আবার গম্ভীর হয়ে গেল।

মেয়েটি আবার প্রশ্ন করলো, " আবার কি ভাবছো?"

ছেলেটা: ভাবছি লক্ষী মেয়ের মতো যে টাকাটা প্রমিস করেছিলে, সেটা কখন দেবে?"

মাহমুদ রিয়াদ
১৯৮,সুলতানাবাদ,
ঘোরামারা,বোয়ালিয়া
রাজশাহী

প্রেমিকাঃ তুমি কি আমায় ভালোবাস?
প্রেমিকঃ বিশ্বাস না হলে পরীক্ষা করো?
প্রেমিকাঃ ধরো তোমার সার্টের পকেটে মাত্র বিশ টাকা আছে, তা থেকে আমি পনের টাকা চাইলাম, তুমি দিতে পারবে?

জরুরি টাকাটায় প্রেমিকা চোখ পরেছে দেখে, বিব্রত প্রেমিক নিজেকে সামলে নিয়ে বললো, কেনো পারবো না, একশবার পারবো | তবে পরীক্ষা তারিখটা একটু পিছানো যায় না |

মোঃ সাদাত শাকিব
মালোপাড়া
রাজশাহী

রেস্টুরেন্টে প্রেমিক-প্রেমিকা

প্রেমিক : কী খাবে?
প্রেমিকা : আমার জন্য এক কাপ চা হলেই চলবে তোমার জন্য এ্যাম্বুলেন্স।
প্রেমিক : মানে?
প্রেমিকা : মানে ঐ দেখ আমার স্বামী ঢুকছেন-
কিন্তু দেখা গেল স্বামীর পিছন পিছন ঢুকছে আরেক তরুনী। এবার প্রেমিকা (মানে ঐ স্বামীর প্রকৃত স্ত্রী) মূর্ছা গেলেন। প্রেমিকের জন্য আনা এ্যাম্বুলেন্সে করে প্রেমিকাকে নিয়ে ছুটতে হল হসপিটালে।

মাহমুদ রিয়াদ
১৯৮,সুলতানাবাদ,
ঘোরামারা,বোয়ালিয়া
রাজশাহী

গুল্লু আর গাবলু একদিন একটা রেস্তোরাঁয় গেছে। সুস্বাদু খাবার খাওয়ার পর গাবলু বলল, আমি তোমাকে ভীষণ ভালোবাসি, গুল্লু!
গুল্লু উত্তর দিল, কিন্তু আমি তো তোমাকে একটুও ভালোবাসি না।
গাবলু বলল, ভালো করে ভেবে দেখেছ তো?
গুল্লু বলল, হ্যাঁ, হ্যাঁ, বললাম তো আমি তোমাকে একটুও ভালোবাসি না।
গাবলু বলল, আচ্ছা, ঠিক আছে। ওয়েটার, দুটো আলাদা বিল নিয়ে এসো তো।
গুল্লু সঙ্গে সঙ্গে বলল, ঠিক আছে, ঠিক আছে, আমিও তোমাকে খুব ভালোবাসি।

মাহমুদ রিয়াদ
১৯৮,সুলতানাবাদ,
ঘোরামারা,বোয়ালিয়া
রাজশাহী

শোভা– বুঝলি সোমা,আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি অয়নকে বিয়ে করব না।

সোমা– সে-কি-রে,পাঁচ বছর ধরে প্রেম করলি,এখন বিয়ে করবি না কেন?

শোভা– জানিস,অয়ন একেবারে নাস্তিক।

সোমা– ও নাস্তিক তাতে তোর কি,তুই তো আর নাস্তিক নোস।

শোভা– ও নরক আছে বলে বিশ্বাস করে না।ভয়ানক ব্যাপার নয়?

সোমা– ঘাবড়াচ্ছিস কেন,বিয়েটা হতে দে।কয়েকদিনের মধ্যেই বাছাধন বুঝে যাবেযে,নরক সত্যিই আছে

তাসমিয়া লুবাবা
হড়গ্রাম বাজার
রাজশাহী

গৃহকতা' বাড়ি ফিরে দেখলেন তার মেয়ে আম গাছে উঠে আম পাড়ছে। উপরে মেয়ের দিকে একবার তাকিয়ে মাথা নিচু করে সোজা ভেতর বাড়িতে চলে গেলেন। পরের দিন বাড়িতে ফেরার সময় বাজার থেকে আন্ডারওয়্যার কিনে এনে মেয়ের হাতে দিলেন। এ দৃশ্য মেয়ের মা দেখে তার পরের দিন কতা' বাড়ি ফেরার সময় হতেই আম গাছে উঠে রইলেন। যথা সময়ে গৃহকতা' ফিরে উপরে গিন্নির দিকে একবার তাকিয়ে মাথা নিচু করে সোজা ভেতর বাড়িতে চলে গেলেন। তার পরের দিন বাড়িতে ফেরার সময় বাজার থেকে ব্লেড কিনে এনে গিন্নির হাতে দিলেন।