‘ক্ষুদে গানরাজ’ তারকা ঝুমা এখন সতীনের সঙ্গে ঘরকন্যা করছেন। প্রেমিক ইসরাফিলের প্রথম ও দ্বিতীয় স্ত্রীর সঙ্গে ভালই দিনকাল কাটছে তার। ঝুমার ভাষ্য, তিনি ইসরাফিলকে ভালোবাসেন। আর ভালোবাসার টানেই ঘর ছেড়েছেন। বর্তমানে ইসরাফিলের সঙ্গে বহাল তবিয়তেই আছেন ঝুমা।ইসরাফিলের ঘনিষ্ট এক বন্ধু জানান, সতীনের সংসারে বেশ ভালই আছেন ঝুমা। ঈদে তিন সতীন মিলে কেনাকাটাও করেছেন। ঝুমা তার সতীনদের চেয়ে বয়সে অনেক ছোট হওয়ায় পরিবারের সবাই তাকে খুবই ভালবাসে।
গত ২৩ জুলাই নরসিংদীর শিবপুরের ঝুমার গ্রামের বাড়ি থেকে ঢাকা যাওয়ার কথা বলে লাপাত্তা হন ঝুমা। যাওয়ার আগে তার মাকে বলেছিলেন গানের কাজে ঢাকা যাচ্ছেন। কিন্তু ঢাকা থেকে না ফেরার কারণে ঝুমার মার সন্দেহ হয়। পরক্ষনেই ঝুমার মা জেসমিন বেগম তার মেয়ের প্রেমিক ইসরাফিল ও তার গাড়ির ড্রাইভার ফয়সালের বিরুদ্ধে নরসিংদীর কোর্টে নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইবুনালে মামলা করেন।
এ বিষয়ে নরসিংদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান জানান, কোর্টে মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে শুনেছি। এখনও আদেশনামা পাইনি। আদেশনামা পাওয়ার পর ঝুমাকে উদ্ধারের জন্য অভিযান পরিচালনা করবেন বলে তিনি জানান।
অন্যদিকে ঝুমার মায়ের ভাষ্য, ঝুমা নাবালিকা। তাকে ইসরাফিল ফুসলিয়ে তুলে নিয়ে গেছে। ঝুমার মা জানান, ঝুমা ২০০৮ সালে ক্ষুদে গানরাজ হওয়ার পর বিভিন্ন জায়গায় স্টেজ শো করে আসছিল। এমনই এক স্টেজ শোয়ে সাভারের জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গিয়ে আশুলিয়ার বাদলাই গ্রামের বাসিন্দা জুট ব্যবসায়ী ইসরাফিলের সঙ্গে ঝুমার পরিচয় ঘটে।
এই ঘটনার রেশ ধরে দুজনের মধ্যে সখ্যতা গড়ে ওঠে। শুরু হয় মন দেয়া নেয়া। শুধু মন দেয়া নেয়াই নয়। চলে উপহার দেয়া নেয়াও। মোবাইল ফোনে কথোপকথনের দুজনার মধ্যে সখ্যতা গড়ে ওঠে। ঝুমা বিভিন্ন অজুহাতে গ্রামের বাড়ি থেকে গানের কথা বলে সাভারে গিয়ে ইসরাফিলের সঙ্গে দেখা করে আসতো। এক সময় ঝুমা ও ইসরাফিলের প্রেমের ঘটনার কথা জানতে পারেন ঝুমার মা। তাই তিনি মেয়েকে চোখে চোখে রাখতে চেষ্টা করেন। কিন্তু প্রেম মানে কি কোন বাঁধন? তাইতো ২৩ জুলাই সময়-সুযোগ বুঝে ঢাকা যাওয়ার কথা বলে নিখোঁজ হন ঝুমা ।
এই ঘটনার পর ঝুমার মা দাবি করেন, ঐ দিন নরসিংদীর জেলাখানার মোড় থেকে ঝুমাকে অপহরণ করেন ইসরাফিল।
এদিকে ঝুমার অপহরনের ঘটনা ও ঝুমার মায়ের ইসরাফিলের বিরুদ্ধে অপহরণ মামলা করার ঘটনা চাউর হলে মুখ খোলেন ঝুমা। ঝুমা জানান, ইসরাফিল তাকে অপহরণ করেননি। তিনি ইসরাফিলকে ভালোবাসেন। ভালোবাসার টানেই ঘর ছেড়েছেন। বর্তমানে ইসরাফিলের সঙ্গে বহাল তবিয়তেই আছেন ঝুমা।
২০০৮ সালে চ্যানেল আই ক্ষুদে গানরাজের খেতাব জুটিয়ে আলোচনায় আসেন ঝুমা। এরপর তার ভাগ্যেরও পরিবর্তন আসে। স্টেজ শো করে ভালোই আয় করতে থাকেন। পুনরায় পড়াশোনায় মনোযোগী হন। ভর্তি হন ঢাকার ক্যামব্রিয়ান স্কুল ও কলেজে। বর্তমানে তিনি নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী।
অন্যদিকে ইসরাফিল দুই বউকে নিয়ে ঘর করছেন। তার ঘরে সন্তানও রয়েছে। ঝুমা এখন সতীনদের সঙ্গে ঘরকন্যা করছেন। তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, ইসরাফিলের ঘরে সুখেই আছেন তিনি। ইসরাফিলের ঘরে কতদিন সুখে থাকেন এটাই এখন দেখার বিষয়!
গত ২৩ জুলাই নরসিংদীর শিবপুরের ঝুমার গ্রামের বাড়ি থেকে ঢাকা যাওয়ার কথা বলে লাপাত্তা হন ঝুমা। যাওয়ার আগে তার মাকে বলেছিলেন গানের কাজে ঢাকা যাচ্ছেন। কিন্তু ঢাকা থেকে না ফেরার কারণে ঝুমার মার সন্দেহ হয়। পরক্ষনেই ঝুমার মা জেসমিন বেগম তার মেয়ের প্রেমিক ইসরাফিল ও তার গাড়ির ড্রাইভার ফয়সালের বিরুদ্ধে নরসিংদীর কোর্টে নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইবুনালে মামলা করেন।
এ বিষয়ে নরসিংদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান জানান, কোর্টে মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে শুনেছি। এখনও আদেশনামা পাইনি। আদেশনামা পাওয়ার পর ঝুমাকে উদ্ধারের জন্য অভিযান পরিচালনা করবেন বলে তিনি জানান।
অন্যদিকে ঝুমার মায়ের ভাষ্য, ঝুমা নাবালিকা। তাকে ইসরাফিল ফুসলিয়ে তুলে নিয়ে গেছে। ঝুমার মা জানান, ঝুমা ২০০৮ সালে ক্ষুদে গানরাজ হওয়ার পর বিভিন্ন জায়গায় স্টেজ শো করে আসছিল। এমনই এক স্টেজ শোয়ে সাভারের জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে গিয়ে আশুলিয়ার বাদলাই গ্রামের বাসিন্দা জুট ব্যবসায়ী ইসরাফিলের সঙ্গে ঝুমার পরিচয় ঘটে।
এই ঘটনার রেশ ধরে দুজনের মধ্যে সখ্যতা গড়ে ওঠে। শুরু হয় মন দেয়া নেয়া। শুধু মন দেয়া নেয়াই নয়। চলে উপহার দেয়া নেয়াও। মোবাইল ফোনে কথোপকথনের দুজনার মধ্যে সখ্যতা গড়ে ওঠে। ঝুমা বিভিন্ন অজুহাতে গ্রামের বাড়ি থেকে গানের কথা বলে সাভারে গিয়ে ইসরাফিলের সঙ্গে দেখা করে আসতো। এক সময় ঝুমা ও ইসরাফিলের প্রেমের ঘটনার কথা জানতে পারেন ঝুমার মা। তাই তিনি মেয়েকে চোখে চোখে রাখতে চেষ্টা করেন। কিন্তু প্রেম মানে কি কোন বাঁধন? তাইতো ২৩ জুলাই সময়-সুযোগ বুঝে ঢাকা যাওয়ার কথা বলে নিখোঁজ হন ঝুমা ।
এই ঘটনার পর ঝুমার মা দাবি করেন, ঐ দিন নরসিংদীর জেলাখানার মোড় থেকে ঝুমাকে অপহরণ করেন ইসরাফিল।
এদিকে ঝুমার অপহরনের ঘটনা ও ঝুমার মায়ের ইসরাফিলের বিরুদ্ধে অপহরণ মামলা করার ঘটনা চাউর হলে মুখ খোলেন ঝুমা। ঝুমা জানান, ইসরাফিল তাকে অপহরণ করেননি। তিনি ইসরাফিলকে ভালোবাসেন। ভালোবাসার টানেই ঘর ছেড়েছেন। বর্তমানে ইসরাফিলের সঙ্গে বহাল তবিয়তেই আছেন ঝুমা।
২০০৮ সালে চ্যানেল আই ক্ষুদে গানরাজের খেতাব জুটিয়ে আলোচনায় আসেন ঝুমা। এরপর তার ভাগ্যেরও পরিবর্তন আসে। স্টেজ শো করে ভালোই আয় করতে থাকেন। পুনরায় পড়াশোনায় মনোযোগী হন। ভর্তি হন ঢাকার ক্যামব্রিয়ান স্কুল ও কলেজে। বর্তমানে তিনি নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী।
অন্যদিকে ইসরাফিল দুই বউকে নিয়ে ঘর করছেন। তার ঘরে সন্তানও রয়েছে। ঝুমা এখন সতীনদের সঙ্গে ঘরকন্যা করছেন। তার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, ইসরাফিলের ঘরে সুখেই আছেন তিনি। ইসরাফিলের ঘরে কতদিন সুখে থাকেন এটাই এখন দেখার বিষয়!
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন